Allergy

লার্জি কী?

এলার্জি হলো শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার (ইমিউন সিস্টেম) একটি অতিসংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া।
যখন শরীর নির্দিষ্ট কিছু পদার্থকে (যেমন ধূলাবালি, পরাগরেণু, খাবার, ওষুধ ইত্যাদি) ক্ষতিকর মনে করে,
তখন তা এলার্জিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এই পদার্থগুলোকে অ্যালারজেন বলা হয়।

সাধারণ এলার্জির উপসর্গগুলো হলো:
# হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া
# চোখ চুলকানো বা লাল হয়ে যাওয়া
# ত্বকে র‍্যাশ বা চুলকানি
# শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানির মতো সমস্যা
# পেট ব্যথা বা ডায়রিয়া (খাবারের এলার্জিতে)

ঔষধ কে না বলি প্রাকৃতিক উপাদানে এলার্জির স্থায়ী সমাধান করি।
আমাদের প্রোডাক্টটি সম্পূর্ণ কেমিক্যাল মুক্ত যা ১৬ টি শক্তিশালি ভেষজ উপাদান দিয়ে তৈরি।

যে সমস্ত উপাদান দিয়ে এলার্জির ঔষধ তৈরী:
এতে রয়েছে অপরাজিতা,রক্ত চন্দন, কালো মেঘের মতো উপাদান যা দীর্ঘদিনের যেকোনো ধরনের
এলার্জি দূর করতে ১০০% কার্যকরী ভেষজ।
নিম পাতা ,চিরতা,রেউচিনি,ক্ষেতপাপড়া এবং বরই পাতা থাকায় শরীরের ভেতর নতুন করে
ফাংগাল ইনফেকশন তৈরি হতে বাধা প্রদান করে।
এতে রয়েছে গুলঞ্চ, তুলসি,তেউরি মূল যা দীর্ঘদিনের হাঁচি, কাশি, ঠাণ্ডা, নাক দিয়ে পানি পড়া,
নাকবন্ধ এবং হাপানী শ্বাসকষ্ট শতভাগ নির্মূল করে।

এলার্জি ক্লিয়ার প্লাসের উপকারিতা:
* পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম: প্রাকৃতিক উপাদান হওয়ায় এতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই
* দীর্ঘমেয়াদি সমাধান: ইমিউন সিস্টেমকে ধীরে ধীরে শক্তিশালী করে
* শরীরের জন্য নিরাপদ: শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের উপর প্রভাব কমায়
১) রক্ত পরিষ্কার করে।
২) যে কোন ধরনের চুলকানি দূর করে।
৩) ত্বকের র‍্যাশ বা চাকা হয়ে ফুলে ওঠা দূর করে ।
৪) কোল্ড এলার্জি এবং ডাস্ট এলার্জি দূর করে।
৫) সরিয়াসিস,খোস পাঁচড়া, দাদ,একজিমা সহ সকল চর্মরোগ দূর করে।
৬) হাঁচি, কাশি, ঠাণ্ডা লেগে থাকা, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাকবন্ধ এবং হাপানী শ্বাসকষ্ট শতভাগ নির্মূল করে।
৭) প্রদাহ রোধ করে
৮) ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে
৯) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিহিস্টামিন উপাদান রয়েছে
১০) ব্যাকটেরিয়া ও অ্যালার্জিক র‍্যাশ দূর করে
১১) শ্বাসযন্ত্রের অ্যালার্জি কমাতে সাহায্য করে
১২) ত্বকের চুলকানি ও র‍্যাশে উপকারী

এলার্জি প্রতিরোধে করণীয়:
* অ্যালারজেন থেকে দূরে থাকা – ধুলাবালি, পোলেন, পশুর লোম ইত্যাদি থেকে দূরে থাকতে হবে
* বাড়ি পরিষ্কার রাখা – বিছানা, পর্দা ও কার্পেট নিয়মিত পরিষ্কার করুন
* সুষম খাবার খাওয়া – ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করতে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে
* পর্যাপ্ত পানি পান – শরীর থেকে টক্সিন বের করে
* হাত-মুখ পরিষ্কার রাখা – জীবাণু থেকে রক্ষা করে

সেবন নির্দেশিকা:
সকাল +রাতে খাবারের পর একটি করে বড়ি সেবন করবেন ।
(৫-১৭ বছরের ক্ষেত্রে শুধু রাতে ১টি বড়ি সেবন করবে।